উদ্ভিদ দেহে ক্যান্সার সৃষ্টিতে লিফ গলের ভূমিকা
বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারকে জয় করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কতক সমাধান হয়েছে আর কতক এখনো তিমিরেই আছে। ক্যান্সার শব্দটি শুধু মাত্র মানব জাতির জন্যই প্রযোজ্য নয়। যাদের উপর আমরা প্রত্যক্ষ...
বিজ্ঞানীরা ক্যান্সারকে জয় করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন কতক সমাধান হয়েছে আর কতক এখনো তিমিরেই আছে। ক্যান্সার শব্দটি শুধু মাত্র মানব জাতির জন্যই প্রযোজ্য নয়। যাদের উপর আমরা প্রত্যক্ষ...
নিম্ন শ্রেণীর কতিপয় উদ্ভিদ পরস্পরকে জড়িয়ে চমৎকার সহাবস্থান করছে যুগ যুগান্তর ধরে। এদের কোন চাওয়া নেই, মোহ নেই, ঠেলাঠেলি নেই, শুধু এইটুকু চাওয়া বড় বড় বৃক্ষ গুলি যেন পরিমিত ছায়া প্রদান করে কেননা এই সব উদ্ভিদের প্রিয় আবাসস্থল হলো ছায়া যুক্ত পরিবেশের কোন পুরানো দেয়াল গাত্র অথবা বৃক্ষের কান্ড।
বিচিত্র একটা ফল দুরিয়ান নিয়ে কিছু তত্ব ও তথ্য পরিবেশন করছি। দুরিয়ান হলো তীব্র সুগন্ধযুক্ত ফল দেখতে আমাদের জাতিয় ফল কাঁঠালের মত। দুরিয়ানের ফুড-ফুড রিয়েকশন খুবই ভয়াবহ। কথায় আছে “সৎ সংগে স্বর্গ বাস অসৎ সংগে সর্বনাস” এই ফলের ব্যাপারটা অনেকটা এরকম। সুধী পাঠক চলুন দেখি এর ভয়াবহতা।
অনেকের ধারনা অনন্য স্বাদ গন্ধ ও এ্যরোমার জন্য নয়, শুধু এর অনন্য গল্পের কারনেই এই কফি এত বিক্ষাত হয়েছে বা সারা পৃথিবীতে এর চাহিদা এত বেশী বেড়েছে। আমি এর গল্প শুনে অল্প অল্প ভালোবেসেছিলাম তাই ইন্দোনেশিয়া সফরকালে এক পেয়ালা পান করার সুযোগ নিয়েছিলাম যদিও এটি আমার জন্য বিলাসিতা ছিলো তাতে কি পৃথিবী বিক্ষাত কফি বলে কথা!
এই বাগানে বৃক্ষ জাতীয় ২৯৬ টি প্রজাতি আছে যার মোট উদ্ভিদের সংখ্যা ২৮১০০টি,ঝোপ জাতীয় ৩০০ প্রজাতির উদ্ভিদের সংখ্যা ৮৩৫২টি,লতা জাতীয় ৫৫টি প্রজাতির উদ্ভিদের সংখ্যা ৪৬৫৬টি, তৃণ জাতীয় ২৫৭টি প্রজাতির উদ্ভিদের সংখ্যা ১৫১৭টি,অর্কিড জাতীয় ৮০টি প্রজাতির উদ্ভিদের সংখ্যা ২০০০টি, ক্যাকটাসের সংখ্যা ৪০০০টি এবং গোলাপের সংখ্যা ৭৫০০টি। মোট উদ্ভিদের সংখ্যা ৫৬১২৫টি।
লেখা: Mahin Nur. নামটি সরাসরি বাংলায় অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, স্বর্গের পাখি । পাখিটির সৌন্দর্য এতটাই স্বর্গীয় যে, একে সত্যিকার অর্থে স্বর্গের পাখি বললেও খুব একটা ভুল হবে না। পাখিটির দেশীয় নাম দুধরাজ। আবার শাহ বুলবুলি নামেও ডাকা হয়। পাখিটির দেহের আকার মোটামুটি ২২সে.মি.।পাখিটির সাথে আমার প্রথম দেখা হয় আমার দাদুবাড়ি ময়মনসিংহে, ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরে।
অতি পরিচিত গায়ক পাখি তিলা মুনিয়া (Scally-breasted Munia)। বৈজ্ঞানিক নাম Lonchura punctulata. এদেশের শহর-বন্দর-গ্রামে প্রচুর সংখ্যায় দেখা যায়। মুনিয়া বেশ চঞ্চল। এ ডাল থেকে ও ডাল করে বেড়ায়। ফসলের ক্ষেত, মাঠ, নল-খাগড়ার বন, বাগান প্রভৃতি স্থানে ঝাঁকে ঝাঁকে চড়ে বেড়ায়।
হেমন্তের স্পর্শ পেতেই গাছের পাতায় যেনো নববধূর গালে হলুদ ছোঁয়া। তরুণীর লাজে রাঙ্গা গালের রঙে রাঙ্গিয়ে উঠে গাছের পাতা তথা শীত প্রধান দেশের সারা বন। হলুদ, লালে ছেয়ে যায় ম্যাপল, ওক, বিচ, চেস্ট নাট আরও এমন নানান প্রজাতির গাছের পাতা। এসময় শুধু পাইন গাছ থাকে নিজের মত, তার এত আবেগ কোথায়?
ফুল কেন রঙিন হয় এই ব্যপারে কৌতুহলের অন্ত ছিলো না, এখনো হয়ত অনেকের মনে এই প্রশ্ন জাগতে পারে। ফুল লাল হওয়ার জন্য দায়ী ক্রোমোপ্লাস্ট নামক পিগমেন্ট। ক্রোমোপ্লাস্টে থাকে ক্রোমোফিল আর এটিই হলো উদ্ভিদ এর কোন অঙ্গের বর্নের জন্য দায়ী।
প্রায় দেড় হাজার কোটি বছর আগের কথা। মহাকাশে দু’টি বিশাল নক্ষত্রের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে দুটি নক্ষত্র ভেঙ্গে চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। ওই ভাঙ্গা অংশগুলো থেকেই কোটি কোটি বছরের বিবর্তনে পৃথিবী...
বিয়ে-শাদি বলে কথা! আর যাই হোক এটা নিয়ে তো অবহেলা করা যায় না! তাইতো গুরুত্বের সাথে প্রাধান্য দেয়া হয় বংশ পরিচয় উপাধি পদবী ইত্যাকার বিষয় গুলোকে। আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় অধিকাংশ...
সমুদ্র তার বক্ষে শুধু প্রানীদের আশ্রয় দেয়নি দিয়েছে অনেক উদ্ভিদের আশ্রয়। তাইতো আমরা উপমা দিয়ে থাকি “সমুদ্রের মত বিশাল হৃদয়”। এমনি এক উদ্ভিদ সারগাসাম এই বিশাল সমুদ্রে আশ্রিত যাকে মেক্রো শৈবাল বলা হয়। এটি মুলত বাদামি শৈবাল যা Phaeophyceae শ্রেনী ভুক্ত ও Fucales বর্গের সামুদ্রিক উদ্ভিদ। এদের অসংখ্য প্রজাতি আছে যারা ক্রান্তিয় ও উপক্রান্তিয় সমুদ্রে বসবাস করে। আমাদের সেন্টমার্টিন কোরাল দ্বীপে এদের দেখা যায়।
জনজীবন আজ বিপর্যস্ত। ঢাকা সিটিতে অপরিকল্পিত ভাবে গড়ে উঠা নগরায়নের কারনে আজ আমাদের পরিবেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। যেখানে বিশ্বের সব উন্নত নগরীতে পরিকল্পিত ভাবে বৃক্ষের আচ্ছাদন তৈরী করা হয় যার ক্যানপিতে গড়ে উঠে একটি শ্যামল স্নিগ্ধ শহর কিন্তু আমাদের শহরে নতুন রাস্তা, হাউজিং, স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন সরকারী বেসরকারি দপ্তর তৈরি করতে যেয়ে প্রতিবছরই কেটে ফেলা হচ্ছে বহু বছর ধরে বেড়ে উঠা বৃক্ষ। যেখানেই উন্নতির ছোঁয়া লাগছে সেখানেই বৃক্ষ নিধন এ কেমন সভ্যতা! এ কেমন উন্নতি!
বসন্তের শুরুতে ইউরোপের কিছু দেশে ফরেস্ট গুলোতে অল্প সময়ের জন্য বসে তারার মেলা। আমি অধির হয়ে একটা বছর অপেক্ষায় থাকি এই অপার রুপ এক নজর দেখার জন্য। প্রত্যেক বছর ছবি তুলে নিয়ে আসি তবু যেন মনে হয় প্রকৃত রুপ আমার ক্যামেরায় ধরা দেয়নি। বনে মেলা বসানো ফুলটির নাম আনেমনে নিমোরোজা।
বাঁশ বা বেতের তৈরী নানাবিধ সামগ্রী আমাদের শিল্প, আমাদের লোকঐতিহ্য l একটা সময় ছিল আমাদের এই লোকসামগ্রী নিত্য দিনের সাংসারিক কাজে ব্যবহৃত হত l গৃহের আসবাব তৈরিতে যেমন বেতের ব্যবহার ছিল তেমনি ছিল বাঁশ দ্বারা নির্মিত ঝুড়ি , কুলা, মাছ ধরা টোপা এমন হরেক রকমের ব্যবহার ছিল যা আজ বিলুপ্তির পথে l
কথায় কথায় কচু শব্দটি অনেক তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে ব্যবহার করা হয়। এই কচুর এত গুনাগুন তারপরেও কেন কচু শব্দটিকে ব্যাঙ্গাত্বক ভাবে ব্যবহার করা হয় আমার জানা নেই। কচু দিয়ে ইলিশ রান্না করলে আপনি আমি খুশি হয়ে যাই কিন্তু যখনই কচু শব্দটি আপনাকে আমাকে উদ্দেশ্য করে ব্যবহার করা হয় তখন আমরা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠি। কারন হিসেবে এর ব্যখ্যা আমার জানা নেই। তবে কবি গুরু কচুকে বিশেষ সম্মান দিয়ে কবিতা রচনা করতে ভুল করেননি।