শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণিদের জীবনধারা (পর্ব-৩)

-শাওন চৌধুরী

প্রায় ৩৪০ মিলিয়ন বছর পূর্বে পৃথিবীতে এমন এক ধরণের প্রাণির আবির্ভাব হয়েছিল যারা ছিল খসখসে ত্বকের অধিকারী এবং এদের বেশীরভাগ প্রজাতিই পরবর্তীতে পানির সাথে তাদের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে গভীর অরণ্যে আবাস গড়েছিল, এরা হচ্ছে সরীসৃপ। মূলত এদের পূর্বপুরুষেরা পানিতে থাকলেও এদের বেশীরভাগেরই আজ দেখা মেলে গভীর বনের ভেজা স্যাঁতসেঁতে অঞ্চলগুলোতে। প্রজাতিভেদে এদের রয়েছে বিভিন্ন রঙের ত্বক, সময়ের সাথে এরা তথ্য আদান-প্রদান করার বিভিন্ন পদ্ধতি আয়ত্ত করেছে, শিকার ধরার অদ্ভুত সব পদ্ধতি শিখেছে এমনকি কিভাবে সূর্যের তাপকে কাজে লাগানো যায় সে পদ্ধতিও শিখে ফেলেছে। সময়ের সাথে তারা আরো এমন কিছু পদ্ধতি শিখে নিয়েছে যে পানিতে এদের জীবনযাত্রার সূচনা হলেও এখন তারা খুব স্বাভাবিকভাবেই স্থলে তাদের সব প্রয়োজনীয় কাজ করতে সক্ষম।

1

মাটিতে থাকার কারনে এদের ডিমের বাইরের আবরণটি অনেক শক্ত হয় এবং এদের কিছু কিছু প্রজাতি সাধারণত বিভিন্ন উইপোকার বাসায় ডিম রাখে কারণ এসব স্থানে সাধারণত সবসময় একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় থাকে যা ডিমের ভেতরে বাচ্চা ভালভাবে বড় হবার বিষয়ে অনেক উপযোগী। প্রায় দশ মাস পরে ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। এরা হচ্ছে, Baby Lace Monitor. উইপোকার ঢিবিগুলো প্রায় একফুট পুরু থাকে যার কারণে এসব বাচ্চার পক্ষে এই বাসা ভেঙ্গে বাইরে বের হওয়া অসম্ভব। এভাবে তারা অনেকটা জেলের ভেতরে থাকার মতোনই দিন পার করে কারণ ভেতরে কোন খাবারও থাকেনা। সাধারণত এক সপ্তাহ পর্যন্ত এরা শরীরে থাকা কুসুমের মাধ্যমে পুষ্টি সংগ্রহ করতে পারে আর এরপরই শুরু হয় এদের উপবাসের পালা। এসময় এদের অন্য পূরণবয়স্ক সদস্যের খাবারে পরিণত হবারও সম্ভাবনা থাকে কারণ ক্ষুধার্ত সদস্যগুলো নিজ প্রজাতির বাচ্চাদেরও রেহাই দেয়না। কিছুদিন পরে ঐ বাচ্চাগুলোর মা ঠিকই ঐ স্থান বের করে। এরা ডিম পারার পরে শুধুমাত্র ঐ স্থানটিই চিনে রাখেনা বরং কখন তার বাচ্চাদের বের হওয়া প্রয়োজন সেই হিসাবও রাখে। তখন মা এসে বাচ্চাগুলোকে বের করে নিয়ে যায়। এভাবেই বাচ্চাগুলো বাইরের পৃথিবীর সাথে পরিচিত হয়। নিরাপত্তার জন্য এরা সাধারণত গাছের ওপরে থাকে।

2

গাছের এসব শাখায় আরেক ধরণের গিরগিটি পাওয়া যায়, এরা হচ্ছে Jacky Dragon. এদের বাসস্থানের নির্দিষ্ট সীমানা থাকে, অন্য কোন সদস্য এদের সীমানার মধ্যে এসে পড়লে এরা হাত নেড়ে ঐ নতুন আগন্তুককে চলে যেতে বলে কিন্তু তাতেও কাজ না হলে শক্তির লড়াইয়ের প্রয়োজন পড়ে। বিজয়ী সদস্য আবার আগের শাখায় যেয়ে নিজের বিজয় ঘোষণা করে। এরা যখন সংকেত প্রদর্শন করা থেকে বিরত থাকে তখন গাছের মধ্যে এদের খুঁজে বের করা খুবই কষ্টসাধ্য কারণ এদের গায়ের রঙ এমন যে খুব সহজেই এরা গাছের শাখার সাথে ক্যামোফ্লেজের মাধ্যমে মিশে থাকতে পারে।

3

প্রকৃতিতে এমন এক ধরণের গিরগিটি রয়েছে যারা কিনা নিজেদের শরীরের রঙ এর পরিবর্তন ঘটিয়ে নিমেষেই পরিবেশের সাথে মিশে যায়। এরা হচ্ছে Chameleon. সমগ্র পৃথিবীতে এদের প্রায় ১৬০ প্রজাতি দেখা গেলেও শুধুমাত্র মাদাগাস্কারেই ৬০ প্রজাতিরও অধিক ক্যামেলিয়নের দেখা মেলে। ক্যামোফ্লেজের জন্য এরা ত্বকের রঙের পরিবর্তন ঘটাতে পারলেও নিজেদের আবেগ প্রকাশের ক্ষেত্রেও এরা একই কাজ করে যার কারণে অনেক সময় এদেরকে দেখেই অনেক কিছু সম্পর্কে ধারণা করা যায়।

মালয়তে মাদাগাস্কারের মতোন এতো প্রজাতির ক্যামেলিয়নের দেখা না মিললেও এখানে সব থেকে বড় প্রজাতির দেখা মেলে, Meller’s Chameleon, এরা লম্বায় প্রায় ২ ফুট হতে পারে। এদের এক সদস্যের সীমানার মধ্যে যখন আরেক সদস্য ঢুকে পড়ে তখন প্রথমে তারা সংকেত প্রদর্শন করে কিন্তু তাতে কাজ না হলে এরা শক্তির লড়াইয়ে নামে। এই লড়াই শুধু পুরুষ সদস্যদের মধ্যেই হয়না বরং অনেক সময় ভিন্ন লিঙ্গের সদস্যের মধ্যেই এমনটা ঘটে।

অন্যান্য গিরগিটির মতোন এরা মাটিতে ডিম না পেড়ে নিজের শরীরের মধ্যেই বাচ্চাকে রেখে একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রা বজায় রাখে এবং সময় বুঝে গাছের মগডালে বাচ্চাগুলোকে প্রসব করে। গাছের মাথায় এমনটা করার কারণে অনেক সময়েই এসব বাচ্চাদের মাটিতে পড়ে মারা যাবার কথা কিন্তু বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই এমনটা ঘটেনা কারণ এসব বাচ্চার শরীরের চারপাশে এক ধরণের আবরণ থাকে যা অনেক আঠালো প্রকৃতির এবং এরকম হবার কারণে ঐ আবরণসহ বাচ্চাটি গাছের কোন এক ডালের সাথে আটকে থাকে। পরবর্তীতে ঐ আবরণ ভেদ করে বাচ্চাগুলো বাইরে বের হয়। বাইরে বের হবার সাথে সাথেই এদের হাত-পা ও লেজ অনেক কার্যকর হয়ে যায় ফলে এরা গাছের ডাল বেয়ে চলাফেরা করতে পারে। এমন অনেক ক্যামেলিয়ন সদস্য আছে যারা গাছে নয় বরং মাটিতেই চলাফেরা করে। এরা হচ্ছে ক্যামেলিয়ন পরিবারের সব থেকে ছোট সদস্য যারা কিনা Pygmy Leaf Chameleon নামে পরিচিত।

গিরগিটি পরিবারের আরেক অদ্ভুত সদস্য হচ্ছে গেকো। এরা প্রধানত বিভিন্ন পতংগ শিকার করে এবং নানান ধরণের পাখি যেমন করে ফুলের মধ্য থেকে মধু বের করে নেয়, এরাও ঠিক তেমনি পতংগের শরীর থেকে রস বের করে নেয়। এদের অনেক সদস্য আছে যারা কিনা বিভিন্ন Treehopper এর কাছ থেকে প্রোটিণ সমৃদ্ধ রস সংগ্রহ করে। অনেকে এসব হপারদের কাছে যেয়ে কিংবা অনেকে ঐসব হপারদের মাথা কাপিয়ে রস সংগ্রহ করে। আবার হপারগুলো এদের উদর নাড়িয়ে জানান দেয় যে, কিছু সময়ের মধ্যেই রস নিঃসরণ হবে। কিন্তু এসব হপাররা কেন যে মধ্য নিঃসরণ করে গেকোদের দেয় তা গবেষকদের অজানা তবে তাঁরা ধারণা করেছেন যে বিভিন্ন শিকারি পতংগদের কাছে ঘেষতে না দেয়ার কারণেই উপহার স্বরূপ তারা এটা পায়।

4

গেকো পরিবারের এমন অনেক সদস্য আছে যারা কিনা গাছ বা পাতার মধ্যে এমনভাবে মিশে থাকে যে এদেরকে আলাদা করা অসম্ভব হয়ে পড়ে, Madagascar Leaf Tailed Gecko এমনই এক সদস্য। এদের লেজ অনেকটা উপবৃত্তাকার হয়ে থাকে এবং শরীর এমনভাবে চওড়া হয়ে থাকে যে এদের কোন প্রতিবিম্বের সৃষ্টি হয়না। আবার এদের চোখ সাদা দাগের মতোন যার কারণে হঠাত করে দেখলে মনে হবে যেন এটি একটি লাইকেনের ছোপ ছোপ দাগেরই অংশ!

সন্তাল লালন-পালনের দিক দিয়ে গিরগিটি পরিবারের সদস্যদের সুনাম না থাকলেও এদের এমন কিছু সদস্য আছে যারা প্রকৃত অর্থেই এই কথার ব্যতিক্রম। এরকমই একটা ব্যতিক্রমী সদস্যের নাম হচ্ছে Five Lined Skink. এরা এদের ডিমকে গর্তে রেখে তার পাশেই রৌদ্রে নিজেদেরকে গরম করে শক্তি সঞ্চয় করতে থাকে আর পাশেই ডিমগুলোও গরম হতে থাকে। কিছু সময় পর পর যেয়ে এরা নীচের ডিমগুলোকে ওপরে ও ওপরের ডিমগুলোকে নীচে দিয়ে আসে ফলে সব ডিম সমানভাবে প্রয়োজনীয় তাপ পেতে পারে। প্রায় একমাসের মাথায় এসব ডিম থেকে বাচ্চা বের হয়ে আসে এবং একদিনের মাথায়ই এসব বাচ্চা মাকে ত্যাগ করে স্বাধীনভাবে জীবনযাপন করতে থাকে।

5

দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমিতে আরেক প্রকার স্কিঙ্ক পাওয়া যায়, এরা খুবই দুস্প্রাপ্য। ১৯৯২ সালে নতুন করে আবিস্কারের পূর্বে এদেরকে প্রায় ৩০ বছর ধরে বিলুপ্ত হিসেবে গণ্য করা হতো। এরা হচ্ছে Pygmy Blue Tongued Skink এবং এরা Trapdoor Spider কতৃক সৃষ্ট গর্তে বাস করে। এই গর্তগুলো অনেক গভীর হবার কারণে এদেরকে খুঁজে বের করা অনেক কঠিন এবং একারণেই এতো বছর এদেরকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাচ্চা হবার পরে সেগুলোও প্রায় তিন সপ্তাহ এই গর্তে বাস করে এবং তারপরে বের হয়ে নিজের জন্য আলাদা গর্ত খোঁজে।

6

এই মরুভূমিতে আরেক ধরণের স্কিংক পাওয়া যায়, এরা Shingleback Skink নামে পরিচিত। এদের লেজের শেষভাগ এমনভাবে প্রশস্ত থাকে যে হঠাত করে দেখলে মাথা ও লেজ পৃথকভাবে সনাক্ত করা দুরূহ ব্যপার। কোন স্ত্রী সদস্য পুরুষ সদস্যের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পুরুষ সদস্যটি স্ত্রী সদস্যকে অনুসরণ করতে থাকে এবং এভাবে তারা পাশাপাশি অবস্থান করে অনেক দিন পার করে। দুজন পাশাপাশি থেকে পথ চলতে থাকে। এভাবে প্রায় দুমাস থাকার পরে এরা মিলিত হয় এবং প্রায় ছয় মাস পরে বাচ্চা বের হয়। অন্যান্যদের মতোন এরা ডিম নিঃসরণ করেনা বরং জীবিত বাচ্চা প্রসব করে। এরা যদি একসাথে দুটো বাচ্চা প্রসব করে তাহলে ঐ বাচ্চাদুটোর ভরই এদের ভরের এক তৃতীয়াংশ যা কিনা এরা ছয় মাস ধরে বহন করেছে! সবথেকে মজার বিষয় হচ্ছে, যখন আবার বসন্তের আগমণ ঘটে তখন স্ত্রী সদস্যটি আবার ঐ একই পুরুষ সদস্যের সাথে মিলিত হয় এবং এরকম করে তারা দুজন দুজনার প্রতি প্রায় ২০ বছর বিশ্বস্ত থাকে। এমনকি মৃত্যুর পরেও একজন আরেকজনের প্রতি এতোটাই কাছের থাকে যে দিনের পর দিন মৃতদেহের পাশে পড়ে থাকে! প্রাণিজগত সত্যিই বিচিত্র।

Screenshot_2014-04-11-23-24-07

পৃথিবীর আরেক প্রান্তে, দক্ষিণ আফ্রিকাতে সম্পূর্ণ ভিন্ন আরেক ধরণের গিরগিটি পাওয়া যায়। এখানে নদী সংলগ্ন এলাকাগুলোতে এদের আবাস। এই নদীগুলো হচ্ছে বিভিন্ন প্রকার মাছির প্রজননের এলাকা ফলে ঐ গিরগিটিগুলোর জন্য এখানে খাবারের অভাব হয়না, যদি তারা ঐ মাছিগুলোকে ধরতে পারে! এখানে পাথরগুলোর মাঝে Augrabies Flat Lizard এর আবাস। দিনের শুরুতেই এরা বাসস্থান ছেড়ে বেরিয়ে পড়ে। খাঁজ থেকে বের হয়ে এরা প্রথমে রোদে কিছুসময় থেকে শক্তি সঞ্চয় করে নেয়। এদের পুরুষ সদস্যের মাথার অংশ গাঢ় নীল থাকে যদিও শক্তির লড়াই কিংবা বিপরীত লিংগকে আকৃষ্ট করার জন্য তারা এই অংশকে ব্যবহার করেনা। এদের শরীরের নীচের অংশের পেছনের দিকে গাঢ় কমলা বর্ণ থাকে এবং যেই সদস্য যত শক্তিশালী তাদের কমলা রঙের গাঢ়ত্ব ততোটাই প্রকট। এভাবে রোদে কিছু সময় থাকার পরে এরা খাবার শিকারে বের হয়। এখানে পুরুষ সদস্য শুধু খাবারের জন্যই যায়না বরং তারা কোন স্ত্রী সদস্যের দেখা পেলে তার হেনস্থা করতে ছাড়েনা। তখন ঐ স্থান ত্যাগ করা ছাড়া স্ত্রী সদস্যের আর কোন উপায় থাকেনা।

8

মেক্সিকোতে এক ধরণের গিরগিটি পাওয়া যায় যারা কিনা Mexican Beaded Lizard নামে পরিচিত। এদের শক্তির লড়াইয়ের পদ্ধতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। পৃথিবীর সবথেকে বিষাক্ত গিরগিটিদের মধ্যে এরা অন্যতম। তারপরেও এরা যখন শক্তির লড়াইয়ে মেতে ওঠে তখন কোনভাবেই একে অন্যকে কামড় দেয়না এমনকি এদের ধারালো নখেরও ব্যবহার করেনা বরং কার কতোটা শক্তি আছে সেটাই মূল ব্যপার হয়ে ওঠে, অনেকটাই রেসলিং খেলার মতোন! এসময়ে একজন আরেকজনকে শক্ত করে আঁকড়ে ধরে এবং যে সবথেকে বেশীবার আরেকজনকে নীচে ফেলতে পারবে সে-ই বিজয়ী হবে। ঘন্টার পর ঘন্টা ধরে এই লড়াই চলতে থাকে। দক্ষিণ আফ্রিকার মরুভূমিতে Bushveld Lizard পাওয়া যায়। এদের শক্তি পরীক্ষার ধরণও অন্যরকম।

9

খসখসে ও আইশযুক্ত ত্বকের অধিকারী হবার কারণে সহজেই এরা পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে বাস করতে সক্ষম। এমনকি দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার মরুভূমি, যেখানে তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৫০ ডিগ্রি এর কাছাকাছি সেখানেও অনেক ধরণের গিরগিটি দেখতে পাওয়া যায়। এরকমই একধরণের প্রজাতি হচ্ছে Thorny Devil Lizard, সমস্ত গায়ে কাটাকাটা অংশ থাকার কারণেই এদের এরকম নামকরণ। এদের খাবারের তালিকায় রয়েছে একমাত্র পিঁপড়া। এরা অনেক ধৈর্যের সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা এক স্থানে বসে একটার পর একটা পিঁপড়া খেতে থাকে।

10

অস্ট্রেলিয়ার এসব মরুভূমিতে আরেক ধরণের গিরগিটি পাওয়া যায়, এরা হচ্ছে Perentie Lizard. অস্ট্রেলিয়াতে যেসব মনিটর লিজারড পাওয়া যায় তাদের মধ্যে এরা বৃহত্তম, লম্বায় প্রায় দুমিটার পর্যন্ত হতে পারে। এদের ঘ্রাণশক্তি প্রখর এবং অন্যান্য মনিটর লিজারডের মতোন এরাও এমন অনেক কাজ করতে পারে যা গিরগিটি পরিবারের অন্য কোন সদস্য পারেনা। সাধারণত গিরগিটি সদস্যরা একইসাথে দৌড়াতে ও নিশ্বাস নিতে পারেনা কিন্তু এরা পারে এবং একারণে একটানা অনেক সময় দৌড়াতে পারে। যার ফলে খুব সহজেই শিকার এদের হাতের মুঠোয় চলে আসে। এরা ঘন্টাপ্রতি প্রায় ২০ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে।

শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণিদের জীবনধারা (প্রথম ভাগ)

শীতল রক্তবিশিষ্ট প্রাণিদের জীবনধারা (পর্ব-২)

লেখক পরিচিতি-

Shawan Chowdhury

Shawan Chowdhury

Department Of Zoology

University of Dhaka

E-mail add- shawan_zl@yahoo.com

Interest- To be with nature

Facebook id: Shawan Chowdhury (Search by using this e-mail,shawan1094061@yahoo.com)